FashionHealthLifestyle

জীবনে পরিশ্রম আর ধৈর্য একটু বেশি সাফল্য এনে দেয়।কাহিনি।

অধ্যাবসায় আমাদের জীবন কাহিনির একটা গুরুপ্তপূর্ন বিষয় অধ্যাবসায় যার যত এই বিষয়ে হুশিয়ার থাকবে তার উন্নতি ততই ভালো হবে।

মানব জীবনে পরিশ্রম করার একটা নিদিষ্ট দিক রয়েছে তার মধ্য প্রধান দিক হলো অধ্যাবসায়। অধ্যাবসায়ের ফলে মানুষ তার কঠোর জীবন চিনতে পারে বাস্তব কত কঠিনঅধ্যবসায় সময়ের সাথে জীবন, জীবনের সাথে কর্ম ও অধ্যবসায়-একই বিনিসুতোর মালায় গাথা। একটি কে বাদ দিয়ে অন্য টি কে কল্পনা করা যায় না।এ পৃথিবীতে যে কোনো কাজ করতে গেলে সফলতা ও নিষ্ফলতা উভয় প্রকার ঘটনা ঘটে থাকে।

অধ্যবসায় জীবনের চাবিকাঠি। অধ্যবসায় ছাড়া মানব জীবনে উন্নতির আশা কল্পনা মাত্র। মানুষ জীবনকে সাজাতে চায়, সফলতা করতে চায়, কিন্তু জীবনের পথ খুব সহজ নয়। জীবনের সব কাজই সহজে সমাধা হয় না। অনেক কাজেই প্রথমবারে সফলতা আসে না।এমনকি পরের বার ও সফলতা নাও আসতে পারে।

সাফল্য লাভের এই প্রয়াসই অধ্যবসায়।এই ধারনাকে কবি ফুটিয়ে তুলেছেন একটি প্রবাদতুল্য একটি কবিতায়: পারিব না একথা টি বলিও না আর, একবার না পারিলে দেখ শত বার। সাধন ও অধ্যবসায় দ্বারা মানুষ অসাধ্যকে সাধন করতে পারে। জীবনে সফল হতে চান একাগ্রতা ও নিষ্ঠা। সফলতা পথের প্রথম ও অনিবার্য শর্ত হলো অধ্যবসায়।সেরা ৫টি ফ্রি মোবাইল ক্লিনিং অ্যাপস্

একমাত্র অধ্যবসায়ের বলেই মানুষ জীবনের চলার পথে সকল বাধা বিপত্তি মোকাবেলা করে সফলতা শীর্ষে আরোহণ করতে পারে।যে কোনো কাজে সফলতা ও ব্যর্থতা এ দুটো আসতে পারে। ব্যর্থতাকে মেনে নিয়ে হতাশ হয়ে বসে থাকলে চলবে না। বরং ধৈর্য ও নিষ্ঠার সাথে সফলতা না আসা পর্যন্ত চেষ্টা করে যেতে হবে। অসাধারণ কাজ গুলো শক্তি নয়, অসীম ধৈর্য দিয়ে সম্পন্ন করতে হয়।




মানুষের জীবন যাপনের ধরন যেমন পাল্টাচ্ছে, তেমনি মানুষ নতুন নতুন জিনিসের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে।আর এ থেকে উদ্ভাবন করে নিচ্ছে চাহিদা মতো জিনিস।হাল ছাড়ার বাহানা মানুষকে কোনো সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে না।

জীবনে সফলতার জন্য দুটি জিনিসের প্রয়োজন:জেদ আর আত্মবিশ্বাস। সাফল্য একটি বিজ্ঞান, সঠিক উপাদান মিশালে তুমি সঠিক ফলাফল পাবে।যার কথার চেয়ে কাজের পরিমাণ বেশি, সাফল্য তার কাছে এসেই ধরা দেয়,কারন যে নদী যত গভীর তার বয়ে যাওয়ার শব্দ তত কম।

জীবনে পরিশ্রম আর ধৈর্য একটু বেশি সাফল্য এনে দেয়।

সাধারণ মানুষ যতক্ষন ভালো লাগে, ততক্ষন কাজ করে।আর অসাধারন সফল মানুষেরা ভালো না লাগলেও যতক্ষন কাজ শেষ না হয় ততক্ষন কাজ বন্ধ করে না। অধ্যবসায় মানুষকে স্বরনীয় বরনীয় করে রাখতে পারে। একমাত্র অধ্যবসায়ের গুনেই মানুষ নিজের জীবনকে সুষমান্ডিত করে দেশ ও জাতির কাছে স্বরনীয়-বরনীয় হতে পারে। তা উপলব্ধি করতে পারে।

আমরা সৃষ্টির সেরা জীব আমাদের রয়েছে শক্তি মনোবল দৃঢ় বিশ্বাস যার উপর ভর করে আমরা তৈরী করছি উন্নতের সিডি। আমি কেমন সেটা দেখার বিষয় না বিষয় হলো আমার ব্যবহার আচরন যা দিয়ে একটা মানুষের ভালো মন্দ যাচাই করা যায়।পরিশ্রম আমাদেরকে সাফল্য এনে দেয় কিন্তু সৎ পথের পরিশ্রম একটু বেশি সাফল্য এনে দেয়।

আমরা সবসময় তার কাছ থেকে শিক্ষা অর্জন করবো যার শিক্ষার দাম এতটাই বেশি যে আমাদের কে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করবে। আশা আমাদের একটাই ভালো কিছু করা। সবাই চায় নিজের মতো করে বাঁচতে নিজেকে সবার মাঝে হারিয়ে দিতে।তবে সময় আমদের কখনও সঠিক কিছু শিখায় আবার কখনও যা শিক্ষা দেয় তা আমাদের স্নৃতি হিসাবে রয়ে যায়।

আমাদের মনে একটাই প্রশ্ন যা আমাদের সবসময় যে কিছু কিছু মানুষ খারাপ কেনো? হ্যা হয়ত তার ভালো হওয়ার সময় টা ভালো ছিলো না।তাই তবে যে পরিশ্রমের মাজে নিজেকে লুকিয়ে দেয় সে বুজে সময় টা তার জন্য কতটা খারাপ।

হ্যা সমাজে বসবাস করার জন্য সব সময় গুলো কে নিজের সাথে মানাইয়া নিতে হয়।যেহেতু ভালো কিছু করার মাজে ভালো কিছু হয় সেহেতু ভালো কেই কাজে লাগাতে হবে৷ মানুষ তার স্বপ্ন কে বাস্তবে রুপ দিতে তার মিশতে হয়।

প্রতিকূল ধ্বংসাত্মক পরিবেশের সাথে তবে হাল ছেডে দেয়ার জন্য কখনও লড়াই করও না কারন সেটা সবথেকে দুঃখ ময় হয় কেননা আপনার সাফল্য হয়ত আপনার জন্য এই অপেক্ষা করছিলো কিন্তু আপন করতে পারেন নাই কারন আপনার মনোবল সেই প্রর্যন্ত ছিলো যতক্ষণ আপনি সুখ গুলো হাতের নাগালে পাবেন।তবে দুঃখ আসার সাথে সাথে এই ছেডে দিলেন হাল।।

হায় হায় অধ্যাবসায় বলে যে একটা কথা আছে তার কোনো মূল্য আপনার কাছ থেকে পায় নাই এই সমাজ।এভাবেই হয়ত বদলে যায় সমাজ আর সমাজের কিছুসভ্যতার এই প্রহরে শান্তির খোজে আমরা গুনে গুনে হাটি হাটি পা পা করে সন্ধান করতে ব্যাস্ত থাকি।

আর যাই হোক স্বাধীন রাষ্ট্রের নাগরিক আমরা শান্তি এক দিন আসবেই আমাদের। প্রয়োজন অনাবিল ধর্য আর পরিশ্রম তো থাকছেই আপনি যেমন আশার আলোয় ঘুরে প্রতিষ্ঠিত করছেন নিজের সুখ সময় জীবন ঠিক তেমনি অন্য কেউ আপনার সুখের সগ্ঙি হওয়ার জন্য আগমন হতে যাচ্ছে খেয়াল রাখতে হবে তার যেনো কোনো অযন্ত না হয়।আমরা কখনও বিভাষন আর সম্যতা বজায় রাখতে শিখি নাই।শিখছি কিভাবে মানুষের খতি করা যায় তাই আজ এই পরিনতি সুখ নেই আমাদের কপালে।

যখন দেশ স্বাধীন হয়েছিলো তখন তো অফুরন্ত সুখ ছিলো গেলো কই সব সুখ? গেছে যারা দেশের দালাল তাদের কাছে যারা আমাদের এই মাতৃভূমি বার বার বিক্রি করে খাচ্ছে যারা অপরাধের দেয়ালে আছে আটকা খমতার জলে ডুবে আছে।তাদের আছে সুখ আর শান্তি, যাই হোক রাজনীতি করা ভালো তবে যেখানে জনগনের উপকারে আসে সেখানে রাজনীতি করা খুবই ভালো।তবে জাতির পিতার জন্য আছে অনেক অনেক সালাম ।

অফুরন্ত ভালোবাসা আছে!। আসলে ভাবা যায় না মানুষ কত টা নিচে নামতে পারে হ্যা এটা অন্য কথা যেটা হলো বিনা পরিশ্রম না করে জীবন বদলানোর কিছু যেমন একটা মানুষের গুছানো পুজি যদি থাকে আর তার দূরর্বলতার সুযোগ নিয়ে যদি সেটা তার থেকে আহরন করা যায় তাকে কিন্তু বলে চুরি করা।

ধর্মে বলা হয়েছে অসৎ পথের টাকা পয়সা কখনও সফলতা হয় না। বরং অসৎ পথের টাকা পয়সা সবসময় নিচু করতে সাহায্য করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *