বিদেশে উচ্চশিক্ষা সম্পর্কিত সম্পুর্ণ গাইড লাইন
আপনি কি বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে যেতে চান?যদি আপনার উওরটা হ্যা হয়ে থাকে তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। সুপ্রিয় পাঠকগণ আমাদের মধ্যে অনেকেরই ইচ্ছা থাকে, বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য পড়তে যাওয়া। সেটা আন্ডার গ্রাজুয়েশন, পোস্ট গ্রাজুয়েশন কিংবা ডক্টরেট ডিগ্রি যাই হোক না কেন। উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য দেশের বাইরে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই বিভিন্ন ধরনের সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগে থাকি প্রায়ই। বিদেশ উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য যাওয়ার বিষয়টি আমাদের জন্য যথেষ্ট নতুন ।

আপনি কি বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে যেতে চান?যদি আপনার উওরটা হ্যা হয়ে থাকে তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। সুপ্রিয় পাঠকগণ আমাদের মধ্যে অনেকেরই ইচ্ছা থাকে, বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য পড়তে যাওয়া। সেটা আন্ডার গ্রাজুয়েশন, পোস্ট গ্রাজুয়েশন কিংবা ডক্টরেট ডিগ্রি যাই হোক না কেন। উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য দেশের বাইরে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই বিভিন্ন ধরনের সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগে থাকি প্রায়ই। বিদেশ উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য যাওয়ার বিষয়টি আমাদের জন্য যথেষ্ট নতুন ।
তাছাড়াও এই বিষয়ে পরামর্শ নেওয়ার জন্য আমরা সেরকম দক্ষ মেন্টরও পাই না সচারচর। যারা আমাদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবেন এবং পরামর্শ দিবেন।যদি পরিবারের কেউ ইতিমধ্যে পড়তে গিয়ে থাকে বা কেউ বিদেশে থেকে থাকে তবে তাদের জন্য হয়ত বিদেশে উচ্চশিক্ষার বিষয়টি একটু সহজ হয় কিন্তু যাদের কেউ বিদেশে থাকে না বা আগে কেউ পড়ে নাই তাহলে তারা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ফেস করেন । যার ফলে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চায় এমন অনেকেই মিসকন্সেপশনে ভুগে থাকে। ঠিক এই কারণের জন্যই অনেকেই অনেক উল্টোপাল্টা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে।
আবার অনেকে এর জন্য বিভিন্ন দালাল কিংবা এজেন্সির লোকেদের সাহায্য নেওয়ার কথা চিন্তা করে থাকেন। তাদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে দালাল বা এজেন্সির লোকেরা তাদের কাছে মোটা অংকের টাকা দাবি ।অনেক সময় তারা বলে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা এবং পাসপোর্ট দিলেই তারা ভিসা- থাকা- খাওয়া ও পড়ার সব ব্যবস্থা করে দেবে। অনেক সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে থাকার ব্যবস্থা করে দিবে এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে আরও বেশি টাকা দাবি করে। তাদের এই রকম ভাবে পাতা ফাঁদে পা দিয়ে অনেকেই লাক্ষ লক্ষ টাকা লোকসান করেছে।
বিদেশে পড়তে যাওয়ার এই রকমের সকল খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে লেখা হয়েছে এই ব্লগটি। যারা এখন বিদেশে পড়তে যাওয়ার চিন্তা করছেন বা ভবিষ্যতে বিদেশে পড়াশুনা করতে যাওয়ার প্ল্যান করছেন তারা আর্টিকেলটি পড়বেন আশা করি।
প্রথমেই ভেবে দেখুন আপনি বিদেশে কেনো পড়তে যাবেন? প্রশ্নটা আপনার নিজেরই নিজেকে করা উচিত সবার আগে। যদি আপনার উত্তর হয় চাকরিক্ষেত্রে বাড়তি লাভ করতে অথবা সিভিটা একটু ভারী করা, তাহলে আমি মনে করি বিদেশে পড়তে যাওয়া আপনার জন্য নয়।
আমাদের বাংলাদেশের বেশিরভাগ উচ্চবিত্ত পরিবারের অভিভাবকরা ভাবেন, এইচএসসি পাশ করেই আন্ডার গ্রাজুয়েশনের জন্য নিজেদের সন্তানদের বিদেশে পড়াতে পাঠিয়ে দেওয়াই হলো সঠিক ও সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত। অনেকে আবার দেশের কোনো পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে চান্স না পেয়ে দেশের বাইরে পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। তবে অনেকে মনে করেন বিদেশে যেয়ে গ্রাজুয়েশন করার আগে দেশে থেকেই ব্যাচেলর ডিগ্রি শেষ করে তারপর বিদেশে যাওয়া ভাল। বিদেশে যেয়ে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী নিজের পড়াশুনা শেষ পর্যন্ত চালিয়ে যেতে ব্যর্থ হয় । কারন বেশিরভাগ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করতে যায় মদ্ধবিত্ত পরিবার থেকে তাই তারা সাধারণত টিউশন ফি দিয়ে বিদেশে পড়তে যায়। তারপর সেই দেশে যেয়ে কোন পার্টটাইম চাকরি খুঁজে নিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চেষ্টা করে।
ফলাফল স্বরুপ পার্টটাইম চাকরির পেছনে এতটাই সময় চলে যায় যে সময়মতো ক্লাসে যাওয়া, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া, পরীক্ষা দেওয়ার সময় না পাওয়া সহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তখন পড়াশুনা ও কাজ কোনটাই সামলাতে না পেরে দেশে ফিরে আসা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। কিন্তু বিপত্তি বাধে এখানেই। দেশ থেকে যেহেতু তারা অনার্স কমপ্লিট না করে যায় তাই দেশে ফিরে তারা হয়ে যান ইন্টারমিডিয়েট পাশ । ফলে অনার্সেও আর ভর্তি হতে পারে না।
মনমতো কোনো চাকরিও পান না সল্প শিক্ষিত হওয়ার জন্য।সেই সাথে তাদের চাকরির বয়সও পার হয়ে যেতে থাকে। অন্যান্য বন্ধুরা সবাই চাকরিতে যোগদান করে। বিদেশে পড়াশুনা শেষ না করে কোনো ভাল চাকরিও পাওয়া যায় না। আপনার যত দক্ষ হোন না কেন। তখন হয়তো সে ভালো কোন চাকরি না পেয়ে ছোটখাটো কোন কাজ খুঁজে নেয়। আবার অনেকে অন্ধকার জগতে হারিয়ে যায়।কারন সত্যি বলতে কি আমাদের দেশে মেধা, দক্ষতা বা যোগ্যতার চেয়ে টাকার গুরুত্ব মনে হয় বেশি।কি কারণে সেই ব্যক্তি বিদেশে যেয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারল না সেটা কেউ দেখবে না। সবাই যেটা দেখবে সেটা হল বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে গেল কিন্তু ভালো কোন চাকরি পেল না।
তাই অবশ্যই বিদেশে পড়তে যাওয়ার আগে সবকিছু ভেবেচিন্তে যাওয়া প্রয়োজন৷
তবে সবার ক্ষেত্রে ব্যপারটা এমন নাও হতে পারে।বিশেষ করে যারা অবস্থা সম্পন্ন অথবা যাদের কোন পরিচিত মানুষ বিদেশে আছে তারা কিছুটা সুবিধা জনক অবস্থায় থাকে।
বিদেশে পড়তে যাওয়ার প্রক্রিয়াটা বেশ ব্যয়বহুল। তাই ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।
বিশ্বের অনেক ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টদের জন্য স্কলারশিপের ব্যবস্থা করে থাকে। আপনি যেই ইউনিভার্সিটিতে পড়তে ইচ্ছুক সেই ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে যেয়ে দেখে নিন তাঁদের স্কলারশিপের ধরণ, তাঁর স্কলারশিপ দেবে কিনা, স্কলারশিপ পেতে হলে কী কী যোগ্যতা থাকতে হবে হত্যাদি বিষয় গুলো। যদি স্কলারশিপ কোন কারনে না পেয়ে থাকেন তাহলে টিউশন ফি ছাড়া কোনো ইউনিভার্সিটি আছে নাকি খোঁজ করে দেখে নিন। বিদেশে অনেক ইউনিভার্সিটিতেই টিউশন ফি ছাড়া পড়ার সুযোগ দেয়া হয়ে থাকে। গুগলে একটু ঘাঁটাঘাঁটি করলেই সেটার খোঁজ পাবেন।
এবার আসি যদি টিউশন ফি ছাড়া পড়ারও কোনো অপশন আপনার না থাকে তাহলে কি হবে? এক্ষেত্রে বিদেশ ফেরত কিছু শিক্ষার্থীদের মতামত হলো শুধু সামর্থ্য থাকলেই আপনার বিদেশে পড়তে যাওয়া উচিৎ।
এসকল বিষয় ছাড়াও আপনাকে ভেবে দেখতে হবে আপনি যে কোর্সটা করতে যাচ্ছেন, তার চাহিদা বিশ্ববাজারে বর্তমানে কেমন, ১০ বছর পর এর চাহিদা কেমন থাকতে পারে, দেশে ফিরে এই কোর্স নিয়ে পুনরায় সেই বিষয়ে পড়াশুনা করা যাবে নাকি, কোন মানের চাকরি করতে পারবেন ইত্যাদি বিষয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এইসব বিষয় আগে কেউ ভেবে দেখে না পরে পড়ে যান অথৈ জলে।
কেন বিদেশে পড়বেন ?
বিদেশে সবাই পড়তে যায় এর প্রধান কারণ ভালমানের উচ্চশিক্ষা অর্জন। এখন আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন “কেন? দেশে কী উচ্চশিক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই?”
উত্তরে বলব আছে, অবশ্যই আছে! কিন্তু দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সাথে বিদেশের শিক্ষাব্যবস্থার বেশ বড় একটা ব্যবধান আছে। বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে কোনো রাজনীতি নেই, নেই কোনো সেশনজট। গবেষণা করার অফুরান্ত সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় সহজেই৷ আর এই কাজে আপনার কোর্সের প্রফেসর থেকে শুরু করে ডিপার্টমেন্ট হেড, সকলেই খুব আন্তরিকতা সাথে সাহায্য করে থাকেন।
বিদেশে শিক্ষা গ্রহণের কোনো নির্দিষ্ট সীমানা নেই।
আপনি পুরো পৃথিবী না ঘুরে দেখলে এই বিশ্ব সম্পর্কে কোনো কিছুই জানতে পারবেন না। নিজের দৃষ্টিভঙ্গির প্রসার ঘটাতে , বিভিন্ন কাজে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে ,সর্বোপরি নিজের যোগ্যতা যাচায়ের জন্য দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার নেয়ার কোনো বিকল্প নেই।
গবেষনায় দেখা গেছে যারা বিদেশে থেকে পড়াশুনা করেছেন, তারা অন্যান্য সাধারণ মানুষের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি স্বাধীনচেতা, আত্মনির্ভরশীল, বুদ্ধিমত্তা ও সৃজনশীল ক্ষমতার দিক থেকে অনেক এগিয়ে। যেহেতু বিদেশে সম্পূর্ণ একা থাকতে হয়, তাই তারা আত্মনির্ভরশীল। সমস্যা সমাধানে যথেষ্ট পটু। তারা কোনো চ্যালেঞ্জিং কাজ করতে পিছপা হয় না। তারা অনেক বন্ধুসুলভ হয় কারণ বিদেশে যেয়ে তাদের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা অনেকের সাথে বন্ধুত্ব গড়ে উঠে। এছাড়াও তারা যে বিষয়েই পড়াশোনা করুক না কেন প্রযুক্তি গত দিক থেকে অনেক আপডেট থাকে তাই বিদেশে থাকার অভিজ্ঞতা অনেক মূল্যবান।যদি দেশে এসে সেই অর্জিত জ্ঞান আপনি সঠিক জায়গায় কাজে লাগাতে পারেন তাহলে আপনি সফল হবেন বলে আশা করা যায়।
তাছাড়া আপনি যে দেশে পড়েছেন সেই দেশের রাজনীতি, সংস্কৃতি, আচার-আচরণ, রীতিনীতি সম্পর্কে অবগত হবেন। পাশাপাশি বিশ্ব সম্পর্কে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে যাবে। বিশ্বের রাজনৈতিক ইস্যুগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। সেই দেশের ভাষা, সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
শুধুমাত্র আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মূল্যবোধের উন্নয়ন ঘটাবে না বরং পাশাপাশি আপনার পেশাগত দক্ষতাও বৃদ্ধি পাবে। চাকরির বাজারে আপনার চাহিদা বেড়ে যাবে বহুগুণে।
বিদেশ ফেরত গ্র্যাজুয়েটরা আন্তর্জাতিক জ্ঞানে সমৃদ্ধ। মাতৃভাষা ছাড়াও এক বা একাধিক ভাষাতে দক্ষতা তাদের থাকে ফলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় তাদের চাহিদা বৃদ্ধি পায়।কারন আন্তর্জাতিক জ্ঞান ও কয়েকটি ভাষায় দক্ষতা এই দু’টি বিষয়ের উপর জোর দিয়ে থাকে আন্তর্জাতিক বা বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো। কমিউনিকেশন স্কিল, অন্য সংস্কৃতি ও সমাজের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জ্ঞান , সেই সাথে নতুন পরিস্থিতিতে বিকল্প উপায় ভাবা এবং ঝুঁকি নেয়া ইত্যাদি বিষয় গুলো গ্র্যাজুয়েটদের বেশি থাকে তাই প্রতিষ্ঠানগুলো গ্র্যাজুয়েটদের জন্য সব রকম সুযোগ-সুবিধা প্রস্তাব দিয়ে থাকে নিজেদের প্রতিষ্ঠানে রাখার জন্য।
কেনো বিদেশে পড়তে যাবেন তা তো জানলেন এবার পরবর্তী ধাপ হলো বিদেশে পড়তে যাওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা৷ বিদেশে পড়তে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হঠাৎ করে না নিয়ে সবচেয়ে ভাল হয়, বিদেশে পড়তে যাওয়ার চিন্তা ভাবনা ইন্টারমিডিয়েটের সময়েই যদি করে ফেলা হয় তাহলে প্রস্তুতি অনেক সময় পাওয়া যায়। শুধু ভাল ফল করলেই হবে না বরং বিদেশের পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার দক্ষতাটাও সাথে সাথে তৈরি করে নিতে হবে।
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি দেশের প্রধান ভাষা ইংরেজি হওয়ায় তাদের সাথে যোগাযোগ করতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের বিশেষ কোনো অসুবিধা হয় না কারন আমাদের দ্বিতীয় ভাষা ইংরেজি। কিন্তু চীন, জাপান, রাশিয়া, ফ্রান্স বা জার্মানীর মত দেশগুলো তাদের নিজেদের মাতৃভাষায় কথা বলতে পছন্দ করে। তাই এসব দেশে পড়তে যেতে হলে ঐ দেশের ভাষাটা শিখে নিলে সুবিধা হয়।
স্কলারশিপের খোঁজ-খবর কোথায় পাওয়া যাবে?
যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে ইচ্ছুক তারা হয়ত অনেকেই Youth Opportunities ওয়েব সাইটের নাম শুনে থাকবেন।কারন তারা নিশ্চয় কিছুটা হলেও গুগলে বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি সম্পর্কে জানতে সার্চ দিয়ে থাকবেন । এই ওয়েবসাইটে মুলত বিশ্বের কোথায় কোন প্রতিযোগিতা হচ্ছে, কোথায় ভলান্টিয়ার নেয়া হচ্ছে, কোন কোন প্রতিষ্ঠানে পেইড ইন্টার্ন নিচ্ছে, বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির স্কলারশিপের খোঁজ-খবর দেওয়া হয়। আপনি সাইটটি থেকে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে যাবেন আশা করি। তাছাড়াও গুগলে এমন অনেক সাইট আছে।
এছাড়াও বাংলাদেশ শিক্ষামন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট রয়েছে। তাই আগে একটু রিসার্চ করুন তারপর সিদ্ধান্ত নিন।
বর্তমানে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের টার্গেট কান্ট্রি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, চীন, জার্মানি, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ,রাশিয়া ইত্যাদি উন্নত দেশগুলো। এইসকল দেশের স্কলারশিপ সংক্রান্ত খোঁজখবর মিলবে তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইগুলোতে।কারন তারা ইতোমধ্যে অনেক উন্নত প্রযুক্তির দিক থেকে। আপনি যদি যুক্তরাজ্যে পড়াশোনার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তাহলে তথ্যের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইটের নাম দিচ্ছি।
www.educationuk.org
www.ucas.com
www.ukba.homeoffice.gov.uk,
http://ukinbangladesh.fco.gov.uk/bn/visas,
www.ukcisa.org.uk, www.britishcouncil.org/bangladesh
ইত্যাদি।
অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়ার জন্য দেখতে পারেন
www.cic.gc.ca/english/study
www.cic.gc.ca/english/information/applications/student.asp
ইউরোপের অন্য দেশগুলোর উচ্চশিক্ষার তথ্য পাওয়া যাবে নিচের সাইটগুলোতে
www.studyineurope.eu
www.scholarshipportal.eu
http://eacea.ec.europa.eu/index_en.php
http://ec.europa.eu/education/study-in-europe
তাছাড়াও আপনার পছন্দের দেশের ঢাকাস্থ দূতাবাসে গেলেও প্রয়োজনীয় সব আপডেট তথ্য পাওয়া যাবে সহজেই।
তাহলে আর দেরি কেন।এখনি প্রস্তুতি নিতে শুরু করুন আপনার সপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে।